একটা সুন্দর ছাদ বাগান দিতে পারে পরিবারের সুস্থ পরিবেশ ও নিরাপদ চাহিদামতো প্রতিদিনের তাজা খাবার। এক তথ্য মতে যাদের ছাদ বাগান আছে তাদের পরিবারে শান্তি, যাদের নেই তাদের তুলনায় বেশি। আসুন আমরা যার যতটুকু সুবিধা আছে তথায় ভালোবাসার পরশে পরিচর্যায় প্রতি ছাদ বাগানকে সুন্দর সফলভাবে গড়ে তুলি ও তা থেকে নির্মল সুফল আহরণ করি।
ভারতের কঠোর পদক্ষেপ যেভাবে বাংলাদেশের গরু খামারিদের জন্য আশীর্বাদ হয়ে গেল
You are utilizing a browser that isn't supported by Facebook, so we've redirected you to definitely an easier version to give you the best encounter.
ক. কোকোডাস্ট বা নারিকেলের ছোবড়ার গুঁড়া – ২৫%
বাজার থেকে কেনা প্যাকেটজাত কম্পোস্ট সার ব্যবহার করলে ভালো হয়।
রোপণের দেড় মাস পর স্ট্রবেরি ফল ধরতে শুরু করে এবং এই প্রক্রিয়া চার মাস চলতে থাকে। ফলের রং অর্ধেকের বেশি লাল হয়ে গেলে তুলে নিতে হবে।
স্ট্রবেরি হল নাতিশীতোষ্ণ অঞ্চলের সুমিষ্ট ফল। যে কোনও নার্সারি থেকে আপনি ৩০ থেকে ৩৫ টাকার মধ্যে ভাল জাতের চারা পেয়ে যেতে পারেন। যারা ছোট জায়গায় স্ট্রবেরি চাষ করতে চান তারা মাঝারি সাইজের টব নিতে পারেন কিংবা ৫ লিটারের প্লাস্টিকের বোতল কেটে তার মধ্যেও চারা লাগাতে পারে।
স্ট্রবেরিতে থাকা ছোট ছোট বীজ গুলোতে থাকে ওমেগা-থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিডস যার ফলে মানুষের হার্ড ভালো থাকে। তাছাড়া এই ফল খাওয়ার মাধ্যমে দাত ও হাড়ের স্বাস্থ্য ভালো রাখা যায়। স্ট্রবেরি ক্যান্সার ঠেকাতে কার্যকর কারন এটি ফ্রির্যাডিকালস নিয়ন্ত্রনে রাখে। তাছাড়া আরো বেশি বেশি উপকার সম্পর্কে জানতে চাইলে গুগল সার্চের মাধ্যমে জেনে নিতে পারেন, কারন আমরা এবার সরাসরি চলে যাবো স্ট্রবেরি চাষ করার পদ্ধতিতে যা ছিলো আমাদের মূল টপিক। কিভাবে শুরু করা যায় স্ট্রবেরি চাষ?
গাছের রক্ষণাবেক্ষণ যেহেতু স্ট্রবেরি গাছ পানি বা ভাড়ি বর্ষণ সহ্য করতে পারে না তাই মার্চ – এপ্রিল মাস অব্দি ছায়ার ব্যবস্থা করতে হবে। তাছাড়া যখন ফল আহরণ করা হবে তখন মাতৃ গাছকে আলাদা ভাবে কোনো টবে বা পলিথিন ছাউনির নিচে নিয়ে আসতে হবে এতে করে ভারি বর্ষন হলেও সে থাকে গাছকে রক্ষা করা যাবে।
বিদেশ থেকে খালি হাতে ফিরে ড্রাগন চাষে সাফল্য
কৃষকের বন্ধু ও কৃষি উন্নয়ন এর পথিকৃৎ শাইখ সিরাজের ৭০তম জন্মদিন আজ
পরিচর্যা : ছাদে বা টবে যেহেতু স্বল্প জায়গায় সীমিত আকারে উৎপাদন করা হয় সেজন্য অতিরিক্ত সেবা-যত্ন এবং বিভিন্ন পরিচর্যায় সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। বিশেষ করে সার প্রয়োগে সতর্কতা যরূরী। কেননা সার কমবেশী হ’লে, গাছের সাথে লেগে গেলে গাছ মরে যাবে আবার পরিমাণ মতো না হ’লে অপুষ্টিতে ভুগবে।
অর্গানিক খাদ্য: check here বাংলাদেশে বাড়ছে চাহিদা কিন্তু মান নিশ্চিত হচ্ছে কী?
বাগানে কাজ করা শ্রমিক রানা মণ্ডল বলেন, মাঠের অন্যান্য কাজের চাইতে এই কাজে করে বেশ আনন্দ লাগে। চারা লাগানো সেই চারা থেকে ফল পাওয়া। লাল রঙের ফল দেখতেও বেশ ভালো খেতে বেশ মজার। সকাল থেকে ফল তুলে সেই ফল প্যাকেট করে বিভিন্ন স্থানে পাঠিয়ে দিতে হয়। রং ও আকার দেখে ফল তুলতে হয়। এই খামারে দিন মজুরি হিসাবে কাজ করছি বেশ কয়েক জন। এখানে সব ধরনের ফসলের আবাদ হয়ে থাকে।